বাবার মুখটা আমার সৃতিপটে এতটাই স্পষ্ট এতটাই আপন, মনে হয় রং তুলির ছোঁয়ায় অনায়াসে আঁকতে পারি । কিন্তু কখনোই পারি না, কি করে আঁকি ঝাপসা চোখে যে ক্যানভাসটাই দেখি না। ছোট থেকেই খুব বাপ নেওটা ছিলাম তার হাত ধরে হাঁটতে শেখা। বাবার হাতের বুড়ো আঙুল ছিল প্রিয়। সেই আঙুলে অধিকার ছিল শুধুই আমার। একটু বড় হয়ে যখন বাবার সাথে হাঁটতাম তখন আমি বাবার পদচিহ্ন ধরে যেতাম। নিশ্চিন্তে পা ফেলে নিতাম বাবার পিছু। বাবার পিঠ আমার কাছে আকাশ মনে হত আর পিঠজুরে তিলগুলো তারা। কতদিন দেখিনা সেই প্রিয় মুখ খানি দেখিনা সেই ঘামে ভেজা পাঞ্জাবী। কেউ আর মাথায় হাত রেখে বলেনা পাগলী মা আমি আছি ভয় কি। হাজার মানুষের ভিড়ে খুঁজে বেড়াই কোথাও পাই না আমার প্রিয় বাবাকে। আজ বাবা নেই আছে তার সৃতির ডালি। কোন কিছুর অভাব নেই আমার চারপাশে মনের মাঝে শুধুই বাবা তোমার অভাব।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
এই জীবনে বাবার অবদান অতুলনীয়।
যার মাথার উপরে বাবা নামক ছায়া নেই,
সেই জানে এর ব্যথা। বাবা হলো বটবৃক্ষ।
বাবার তুলনা শুধু বাবাই হয়।
আমার কবিতা এই বাবাকে ঘিরে।
০১ মার্চ - ২০১১
গল্প/কবিতা:
২১ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।